বাদামের প্রকারভেদ ও তথ্যসমূহ

কাজু বাদাম

 বাদাম একটি খাবারের নাম, যেটা আমাদের শরীরের জন্য খুবি উপকারি। বাদামের অনেক পুষ্টিগুণ আছে যা বলে শেষ করা যাবে না। বাদাম একটি সাধারন শব্দ। যা একটি উদ্ভিদের বড় ,শুষ্ক ও তৈলাক্ত বীজ বা ফলকে বোঝায় ।

বাদামের-প্রকারভেদ-ও-তথ্যসমূহ

 

বাদাম একটি বৃহৎ পরিবারের অংশ যার মধ্যে বিভিন্ন ধরনের প্রকারভেদ রয়েছে বাদাম বিভিন্ন প্রজাতির হয়ে থাকে।  চলুন আজকে এই পুষ্টিকর খাবারের অসাধারণ কিছু তথ্য এবং এর প্রকারভেদ সম্পর্কে নিচে কিছু আলোচনা করি 

পেজ সুচিপত্রঃ বাদাম সম্পর্কে আজকে যা যা জানতে পারবো 

বাদাম কত প্রকার ও এর কাজ

আমাদের দেশে বিভিন্ন প্রকারের বাদাম রয়েছে। এর মধ্যে কয় প্রকার বাদাম বিশ্ব খুবই জনপ্রিয় যেমন, কাঠ বাদাম , কাজুবাদাম , পেস্তা বাদাম , আখরোট , চিনা বাদাম , ব্রাজিল নাট , ম্যাকাডামিয়া নাট , হেজেল নাট ইত্যাদি। এইগুলো বাদামের সবগুলোর অনেক পুষ্টিগুণ রয়েছে । চলুন নিচে আমরা এই বাদাম সম্পর্কে কিছু ধারনা নেই ।

কাঠবাদাম

কাঠবাদাম পাইন গাছের বীজ থেকে আসে। দক্ষিণ ইউরোপ , আমেরিকার লোকেদের কাছে এই বাদাম খুব জনপ্রিয়। কাঠবাদামের স্বাদ খুব মৃদু এবং মাখন এর মতন। কাঠবাদাম প্রচুর পুষ্টিগুণে ভরপুর। কাঠবাদামে ভিটামিন ই , ম্যাঙ্গানিজ , ম্যাগনেসিয়াম , আয়রন রয়েছে। 

কাঠবাদামে ওমেগা সিক্স ফ্যাটি এসিড রয়েছে যার ক্ষুদা নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে এবং ওজন কমাতেও সাহায্য করে এছাড়াও কাঠবাদামে প্রচুর পরিমাণে মনো আনস্যাচুরেটেড ফ্যাট রয়েছে যার হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে । কাঠবাদাম শরীরের প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে। 

কাজুবাদাম

কাজু বাদাম সবগুলো বাদামের মধ্যে সবচেয়ে বেশি সুস্বাদু। সকল বাদামের চেয়ে এই বাদামে শর্করার ভাগ বেশি এবং আমিষ ও স্নেহ পদার্থ তুলনামূলক কম। এই কাজু বাদাম ভাজার পর এটি আরো বেশি সুস্বাদু হয়ে যায়। একে রোস্টেড কাজুবাদামও বলা হয়। এই বাদামে অনেক পুষ্টিগুণ রয়েছে এর মধ্যে হল দাঁত ও মারি ভালো রাখতে সাহায্য করে , মানসিক চাপ কমাতে সহযোগিতা করে। 

কাজুবাদাম মূলত ব্রাজিল থেকে উৎপাদন করা হয়। বর্তমানে বিশ্বের বিভিন্ন উষ্ণ অঞ্চলে এটি চাষ করা হয় কাজু বাদামে প্রচুর পরিমাণে জিংক ম্যাগনেসিয়াম আয়রন ফসফরাস , সেলোনিয়াম রয়েছে। এই বাদাম রক্তে হিমোগ্লোবিন বাড়াতে সাহায্য করে , রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এছাড়াও কাজুবাদাম মেজাজ ভালো রাখতে সাহায্য করে , কাজুবাদাম দিয়ে বিভিন্ন রকমের ডেজার্ট আইটেম তৈরি করা হয়। যেটা খেতে খুবই সুস্বাদু বিভিন্ন মিষ্টান্ন এটি ব্যবহার করা হয় ।

পেস্তা বাদাম

পেস্তা বাদাম দেখতে সবুজের মতো এবং এই বাদামে বিশেষ একটি স্বাদ রয়েছে। বিভিন্ন দেশে এর জনপ্রিয়তা অনেক বেশি। এই বাদাম মূলত চাষ করা হয় মধ্যপ্রাচ্য ও এশিয়া মহাদেশে, কিন্তু সময়ের সাথে সাথে এখন বিশ্বের যে কোন প্রান্তে এই বাদামটি চাষ করা হয়। পেস্তা বাদামে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন , ফাইবার , ম্যাঙ্গানিজ , ভিটামিন বি৬ , থায়ামিন , কপার রয়েছে। পেস্তা বাদামের প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে যা আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারী। এটি কোষের ক্ষয় রোধে সহযোগিতা করে , বিভিন্ন রোগের ঝুঁকি কমায়।

এছাড়াও পেস্তা বাদাম রক্তচাপ কমাতে সহযোগিতা করে , রক্তে কোলেস্টোলের মাত্রা কমায় , পেস্তা বাদাম খেলে চোখের স্বাস্থ্য ভালো থাকে কারণ এতে লুটিন রয়েছে । এছাড়াও পেস্তা বাদাম সরাসরি খাওয়া বাদেও এই বাদাম দিয়ে বিভিন্ন রকম মিষ্টি আইটেম বানানো হয়। আইসক্রিম , বেকারি পণ্য , বিভিন্ন মিষ্টি জাতীয় খাবারে পরিবেশন করা হয়। মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন ঐতিহ্যবাহী খাবারের পেস্তা বাদাম ব্যবহার করা হয়।

আখরোট

আখরোট একটি পুষ্টিগুণ সম্পন্ন বাদাম। আখরোট মূলত পারস্য থেকে উৎপত্তি হয়েছিল বর্তমানে বিভিন্ন দেশে এটির চাষ করা হয়। আখরোটে আছে প্রচুর পরিমাণে এন্টিঅক্সিডেন্ট যা প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে এবং কোষের ক্ষয় রোধ করে। আখরোটে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি এসিড রয়েছে যা মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা উন্নত করে এবং হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়।

আখরোটে রয়েছে ভিটামিন ই ফলিক এসিড , ম্যাঙ্গানিজ এবং বায়োটিনের একটি ভালো উৎস। আমরা যদি নিয়মিত খাই তাহলে আমাদের শরীরে অনেক উপকার সাধিত হয়। যাদের টাইপ টু ডায়াবেটিস রয়েছে তারা নিয়মিত খেলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকে। এছাড়াও এটি ওজন নিয়ন্ত্রণে সহযোগিতা করে এবং হজম ক্ষমতা বাড়ায়। আখরোট  বিভিন্ন রান্নায় ব্যবহার করা হয়। 

চিনা বাদাম

চিনা বাদাম খুলো আমাদের দেশে প্রচলিত একটি বাদাম। এই বাদামের দাম অনেক কম এবং এটি সহজেই পাওয়া যায়। চীনা বাদামকে অনেকে পিনাট নামেও চিনে । চিনা বাদামের উৎপত্তি দক্ষিণ আমেরিকায় কিন্তু বিশ্বব্যাপী এই চিনাবাদাম এখন চাষ হয়। চিনা বাদামে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা ক্যান্সার প্রতিরোধে সহযোগিতা করে। নিয়মিত যদি আমরা চীনা বাদাম খাই তাহলে আমাদের ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করবে। এছাড়াও চীনা বাদামে রয়েছে প্রোটিন , নিয়াছিন, ভিটামিন ই , ম্যাঙ্গানিজ। পিনাট সরাসরি খাওয়া ছাড়াও এটা দিয়ে এক ধরনের বাটার তৈরি হয় যার নাম পিনাট বাটার এটি খেতে খুব সুস্বাদু।

ব্রাজিল নাট

ব্রাজিল নাট অ্যামাজন বৃক্ষের বীজ। দক্ষিণ আমেরিকার এমাজন আঞ্চলে এটির উৎপত্তি। ব্রাজিল নাট সেলে নিয়াম এর চাহিদা পূরণ করে। থাইরয়েড হরমোন উৎপাদনে সহায়তা করে এবং এন্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে। ব্রাজিল নাটের রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ম্যাগনেসিয়াম , প্রোটিন , কপার , ফসফরাস ইত্যাদি। এটি মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে এবং হৃদরোগের ঝুকি কমায়। 

বাদামের পুষ্টিগুণ

বাদামের পুষ্টিগুণ অনেক যা বলে শেষ করা যাবে না। বিভিন্ন জাতের বাদাম রয়েছে যেগুলো পুষ্টিগুণে ভরপুর। আমরা প্রতিনিয়ত বাদাম খেয়ে থাকি, বাদাম আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী। আমরা কম বেশি সবাই বাদামের নামের সাথে পরিচিত। বাজারে এবং বড় বড় সুপার শপে বাদাম পাওয়া যায় সব সময়। 

বাদামে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভালো ফ্যাট, প্রোটিন এবং ক্যালোরি। বাদামের মধ্যে অনেক ধরনের প্রকারভেদ রয়েছে যেমন কাঠবাদাম, কাজুবাদাম, চীনা বাদাম ইত্যাদি। এগুলো প্রত্যেকটি বাদামের মধ্যে রয়েছে নিজস্ব পুষ্টি গুণ। একটা বাদামের এক এক রকম পুষ্টিগুণ রয়েছে।

কাঠ বাদামের পুষ্টিগুণ

প্রতি রাউন্ডস কাঠ বাদামে রয়েছে 161 ক্যালরি , 13.8 গ্রাম ফ্যাট , ৫.৯ গ্রাম প্রোটিন। প্রোটিন আমাদের দেহের শক্তি জোগাতে সহযোগিতা করে। দেহের পুষ্টি ও এন্টিঅক্সিডেন্ট তৈরিতে সহযোগিতা করে। এই বাদামে 37 শতাংশ ভিটামিন ই রয়েছে। সকালে ঘুম থেকে উঠে সারারাত ভিজিয়ে রাখা কয়েকটি কাঠবাদাম খেলে শরীরে অনেক শক্তি উৎপাদন হয় এবং সারাদিন এনার্জি সম্পূর্ণ লাগে।

কাজু বাদামের পুষ্টিগুণ

কাজু বাদামের পুষ্টিগুণ অনেক। কাজুবাদামে ৮.৬ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট , ০.৯ গ্রাম ফাইবার , ১৫৭ ক্যালরি , ৫.১ গ্রাম প্রোটিন। এছাড়াও কাজুবাদামে প্রচুর পরিমাণে ম্যাঙ্গানিজ ও প্রোটিনের উপস্থিতি রয়েছে যা আমাদের রক্তচাপ কমাতে রক্তের শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। 

পেস্তা বাদামের পুষ্টিগুণ

পেস্তা বাদামের ও পুষ্টিগুণের জুড়ি নেই। পেস্তা বাদামের প্রতি আউন্স এ ৫.৭ গ্রাম প্রোটিন , ৭.৮ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট , ১৫৯ ক্যালোরি , ১২ পয়েন্ট ৪৯ গ্রাম ফ্যাট। এছাড়াও ভিটামিন বি সিক্স দেহের শক্তি উৎপাদনে সহযোগিতা করে। পেস্তা বাদাম পুষ্টিগুণে ভরপুর।

চীনা বাদামের পুষ্টিগুণ

চিনা বাদামে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টিগুণ বিদ্যমান। চিনা বাদামে রয়েছে চার পয়েন্ট ছয় গ্রাম কার্বোহাইড্রেট , ৭.১ গ্রাম প্রোটিন , ১৬১ ক্যালরি , ১৩.৬ গ্রাম ভ্যাট রয়েছে। যা আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারী। চিনা বাদামে আরও রয়েছে আইরন ৪.৬ মিলিগ্রাম ও জিংক রয়েছে ৩.৩ মিলিগ্রাম। যা আমাদের শরীর সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। 

বাদামের উপকারিতা

গবেষণায় দেখা গেছে যারা নিয়মিত বাদাম খান তাদের আয়ু অনেক বেড়ে যায়। বাদামে অনেক উপকারিতা রয়েছে যা আমাদের জীবনকে সর্বদা আনন্দময় রাখে। এটি স্বাস্থ্যের পাশাপাশি ত্বকের যত্ন রাখে । বাদামের উপকারিতার শেষ নেই। চলুন নিচে বাদামের উপকারিতা সম্পর্কে ধারণা নেই। 

  1. কোলেস্টরেলমাত্রা কমায়
  2. হার্টের স্বাস্থ্য ভালো রাখে
  3. ওজন কমাতে সাহায্য করে
  4. রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে
  5. চোখের স্বাস্থ্য ভালো রাখে
  6. ত্বককে পুষ্টি প্রদান করে
  7. ক্যান্সার প্রতিরোধে সহযোগিতা করে
  8. মস্তিষ্কের শক্তি বৃদ্ধি করে
  9. অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সরবরাহ করে
  10. ভিটামিন ই প্রদান করে
  11. টাইপ টু ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমায়
  12. ক্ষুধার নিয়ন্ত্রণ করে
  13. শিশুদের স্বাস্থ্য উন্নত করে
  14. গর্ভবতী মায়েদের জন্য আদর্শ খাবার
  15. বাদামে এমন পুষ্টি উপাদান রয়েছে যা মস্তিষ্ক এবং স্নায়ুতন্ত্র কে পুষ্ট করে
  16. স্মৃতিশক্তি বাড়ায়
  17. বাদামে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকায় হজম করতে সহায়তা করে
  18. বাদামে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে  যা প্রদাহ কমাতে ও মানসিক চাপ থেকে রক্ষা করে

বাদামের অপকারিতা 

বাদামের যেমন অনেক উপকারিতা রয়েছে, তেমন অপকারিতাও রয়েছে।বাদামের কিছু খারাপ দিক নিচে দেওয়া হলঃ
  1. বাদাম বেশি খেলে বমি বমি ভাব হয় 
  2. ডাইরিয়ার মত সমস্যা হয়
  3. কারো কারো বাদামে allergy হয়
  4. বাদামে প্রচুর পরিমানে ফ্যাট আছে যা স্বাস্থ্য ঝুঁকি বাড়ায়
  5. লিভার এর রুগির জন্য বাদাম ক্ষতিকর
  6. শীতকালে বাদাম বেশি খেলে শ্বাসকষ্ট হতে পারে
  7. বাতের রুগিদের বাদাম খেলে জয়েন্ট এর বাথা বাড়তে পারে 
এছাড়া বাদামের অনেক সাইড ইফেক্ট রয়েছে। তাই অল্প পরিমানে বাদাম খাওয়াটাই ভাল। সাস্থের কথা চিন্তা করে বাদাম খাওয়া উচিত। তাছাড়া হিতে বিপরিত হতে পারে,আবার স্বাস্থ্য ঝুকি বেড়ে যেতে পারে।আমাদের সবার আই বিষয়ে সচেতন হওয়া উচিত। 

বাদামের তৈরি কিছু খাবারের বর্ণনা 

বাদাম দিয়ে আমরা বিভিন্ন রকম খাবার তৈরি করতে পারি। নানান দেশের মানুষেরা বাদাম দিয়ে অনেক রকম খাবার তৈরি করে থাকে। কেউ কেউ আবার মিষ্টি খাবার এ ব্যবহার করে।বাদাম খেতে অনেক সুশসাদু। চিনাবাদাম দিয়ে এক ধরনের বাটার তৈরি হয় যেটা আমরা পিনাট বাটার নামে পরিচিত। এছারাও বাদাম দিয়ে কেক,পায়েস,বেকারি পন্ন,বিরিয়ানি,মিষ্টি খাবারে ব্যবহার হয়। চলুন বাদামের একটি ছোট রেসিপি শেয়ার করি

বাদাম ভর্তার রেসিপি

বাদামের ভর্তা খেতে খুব সুশসাদু।বাঙ্গালিরা এই ভর্তা খুব পছন্দ করে।চলুন কথা না বলে রেসিপি দেখে নেই

যা যা লাগবে

  1. পেঁয়াজ কুচি আধা কাপ
  2. চিনা বাদাম ভাজা ১ কাপ
  3. রসুন কুচি ৩-৪ কোয়া
  4. শুকনা মরিচ ভাজা ২ টি
  5. লবন পরিমান মত
  6. কাঁচামরিচ কুচি স্বাদ মত
  7. সরিষার তেল ১ টেবিল চামচ

প্রস্তুত প্রনালি

প্রথমে বাদাম ভেজে বাদামের খোসা ছাড়িয়ে নিতে হবে।এরপর বাদামগুলো বেটে নিতে হবে।তারপর পেয়াজ,রসুন,কাচামরিচ,লবন চটকে নিতে হবে সরিষার তেল দিয়ে, এরপর এর সাথে বেটে রাখা বাদাম মিশিয়ে নিন। তাহলেই তৈরি হয়ে গেলো মজাদার বাদাম ভর্তা। 

উপসংহার 

পরিশেষে বলতে চাই, বর্তমানে বাদামের চাহিদা অনেক।এইজন্ন দোকান ,ফুতপাতে বাদাম বিক্রি হ।তবে এখন বাদামের দাম খুব বেশি। কাজুবাদাম ১৮০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। যা সাধারন মানুষের সাদ্ধের বাইরে। তবে চিনাবাদাম এর দাম তুলনামুলক কম আছে। তবে ,বাদাম আমাদের শরীরের জন্য খুব উপকারি সেটা আমাদের মানতে হবে।

উপরে উল্লেখিত বাদামের কিছু পুষ্টিগুণ এবং উপকারিতা তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। তবে আরেকটা কথা বলছি, বাদাম খাওয়া ভাল তবে সেটি পরিমিত ।বাদাম নিত্য দিনের খাদ্য তালিকায় রাখা উচিত আমাদের সুস্থতার জন্য। বাদাম আমাদের সুস্থ রাখতে বিশেষ ভূমিকা পালন করবে ইনশা-আল্লাহ। 





এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ডেইলি লাইফস্টাইল অ্যান্ড হেলথ্ এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url